নিউজ ডেস্ক :
বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী ১৯৭৫ সালে বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিষ্ট সমিতি প্রতিষ্ঠিত হয়। ধারাবাহিক ভাবে বেশির ভাগ সময় তা অগনতান্ত্রিক পন্থায় যোগ্যতাহীন নেতৃত্ব দ্বারা বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিষ্ট সমিতি পরিচালিত হয়ে আসছে,যার ফলে আজ বাংলাদেশে ঔষধ ব্যবসার করুন পরিস্থিতি চলছে। নিম্নমানের ও ভেজাল ঔষধের ছড়াছড়ি। নিয়ম বহিভূত যখন তখন নেতাদের পকেট মেনেজ করে লাগামহীন ঔষধের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়। বাংলাদেশের লক্ষ লক্ষ বৈধ লাইসেন্সধারী ফার্মেসী থাকলে ও কি কারণে আজ বাংলাদেশে কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিষ্ট সমিতির ভোটার মাত্র১৫৫৩০জন কেনো?তাহা সাধারণ ঔষধ ব্যবসায়ীরা জানতে চাই। সাধারণ ঔষধ ব্যবসায়ীদের আজ সময়ের দাবি বৈধ লাইসেন্স বা প্রয়োজনীয় কাগজ থাকা প্রত্যেক ফার্মেসী ব্যবসায়ীকে ভোটার করা হোক।আসন্ন বাংলাদেশ কেমিস্ট এন্ড ড্রাগিষ্ট সমিতির ২০২৪-২০২৬ নিবার্চনে বাংলাদেশ ঔষধ ব্যবসায়ী সম্মিলিত পরিষদের পুর্ন প্যানেলকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করার জন্য সকলের প্রতি বিনীত আহবান জানাই। ঔষধ ব্যবসায়ী সম্মিলিত পরিষদ অঙ্গিকার করিতেছি আপনাদের মূল্যবান ভোটে বাংলাদেশ ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতি পরিষদের পুর্ন প্যানেলের জয়যুক্ত হলে সকল ঔষধ ব্যবসায়ীদের ভোটের আওতায় আনা হবে।
সকল সম্মানিত ভোটারদের প্রতি আমাদের আকুল আবেদন যোগ্য ও প্রকৃত ঔষধ ব্যবসায়ীদেরকে ভোট দিয়ে আপনারা জয়যুক্ত করবেন।
অতীতের মত ৪৩ জন পরিচালকের কাছে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দিবেন না। পরিশেষে বাংলাদেশ ঔষধ ব্যবসায়ী সম্মিলিত পরিষদ সবার সুস্বাস্থ্য ও ব্যবসায়ীদের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধ কামনা করে।