বাংলা টুডে সংবাদঃ
ছাতার মতো গড়ে উঠেছে ওষুধের ফার্মেসী/দোকার। যার মধ্যে বেশির ভাগই ড্রাগ লাইসেন্স ও ফার্মাসিষ্ট বিহীন। এমনকি অনেক দোকানী এখনো জানে না যে ড্রাগ লাইসেন্সটা কি? অনেক দোকানে বিক্রী হচ্ছে ভেঁজাল ওষুধ। প্রতারিত হচ্ছে সাধারণ জনগন। ভেজাল ওষুধ সেবনের ফলে মারাও যাচ্ছে অনেক রোগী।
এছাড়া ওষুধের সঠিক দাম না জানার ফলে নির্দিষ্ট দামের অতিরিক্ত দাম নিয়ে ফেলছে অনেক দোকানী। চাঁদপুর বাঁশখালীর পুকুরিয়া নামক স্থানে ড্রাগ লাইসেন্স ও ফার্মাসিষ্ট বিহীন ওষুধের দোকানের ছড়াছড়ি। এখানে এক একটা দোকানে ওষুধের দামও ভিন্ন ভিন্ন। নির্দিষ্ট কমিশনে কোম্পানী থেকে ওষুধ নিলেও উনারা উনাদের ইচ্ছে মত দামে ওষুধ বিক্রি করে।
উক্ত স্থানে শাকিল মেডিকেল হল ও মেসার্স স্বরস্বতী মেডিকেল স্টোর নামে দুটি দোকানই অনেক বড়। এছাড়াও উক্ত স্থানে ছোট বড় অনেক দোকানই রয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষ উল্লেখিত দোকান দুটি অনেক বড় হওয়ায় দাম কম পাওয়ার আশায় ছোট দোকানে না গিয়ে সরল বিশ্বাসে ওষুধ কিনছে। আর দোকানগুলো সে সুযোগে লুঠে নিচ্ছে সাধারণ মানুষকে। এসব দোকানের মতো দেশের আনাচে কানাচে অনেক দোকানই রয়েছে যারা মানুষকে ঠকিয়ে নিজেদের ইচ্ছা মতো নিয়ে ইচ্ছে ওষুধের দাম।
উল্লেখিত স্থানের কয়েকজন ওষুধ ক্রেতাকে উক্ত দোকান দু’টির ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলে- উনারা জানায়- ওষুধের দামের বিষয়ে দোকানের মালিকের জিজ্ঞাসা করলে মালিক অনেক কর্কষভাবে আমাদের সাথে ব্যবহার করে। যার ফলে কোন ক্রেতাই ওষুধের দামের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করে না মালিককে। যার ফলে নির্দিষ্ট কমিশনের অতিরিক্ত কমিশনে ওষুধ বিক্রি করছে ওসব দোকানি।